আবারও শুভ মাস, রমজা আত্মিক ও সংযমের শিক্ষা নিয়ে। রমজানে সঠিক খাদ্যাভাস অনুসরণ করা যন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আমাদের দেশের বহু মানুষ এই সম্পর্কে জানেন না।
ইফতারে তৈলাক্ত ও মসলাদার খাবার পেটের স্বাস্থ্য নষ্ট করেন। এর ফলাফল নিয়ন্ত্রণ ও শক্তি শরীরে দলয় না। সেহরির খাবারও আইন সঠিকভাবে খান না, দিনভর বিরোধিতা করেন। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, এই সময়ে কোন খাবারগুলি স্বাস্থ্যের জন্য এবং কোন কথা বলা উচিত?
চিন্তা নেই! আমাদের এই ব্লগে আমরা সুষম খাদ্য গ্রহণ এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাস অনুসরণের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা, যাতে আপনি রমজানে বিকাশ করতে পারেন। তাহলে আর কেন? শুরু করা
রমণ মাস শুধুমাত্র আমাদের আধ্যাত্মিক শুদ্ধি সাধনের মাস নয়, এটি আমাদের খাদ্যভ্যাসে সংযম বজায় রাখার শিক্ষাও দেয়। কারণ আমরা বোর্ডদিন উপবাস করি, তাই রমজানে আমাদের খাদ্য গ্রহণে অতিরিক্ত সংযত হওয়া উচিত। চলুন না এ জিএস খাদ্যাভ্যাসের বিস্তারিতঃ
রমজানে চাপ এবং সংক্ষিপ্তকরণ শক্তি সঞ্চয়ের জন্য সেহরিতে ক্ষমতা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। সেহরেতেতে কম মশলাযুক্ত সবজি, মাছ বা মাংস এবং ডালের সাথে যেতে পারে। প্রতিদিন ভাত না বিকল্প হিসেবে দই-চিড়া বা ওটস পরীক্ষা পদ্ধতি।
যারা খাবার খেতে পছন্দ করেন তারা এক গ্লাস দুধ, একটি ডিম সেদ্ধ, একটি কলা বা খেলা খেলতে পারেন। এই টেবিলের দিনগুলির জন্য পর্যাপ্ত শক্তি প্রদান করবে।
সেহরির খাবার অবশ্যই স্বাস্থ্য ও সহজপাচ্য হতে হবে। আরও তেল, আরও ঝাল এবং আরও চর্বিজাতীয় খাবার এ দেখা উচিত। প্রোটিনের জন্য মাছ এবং সবুজ শাকসবজি গ্রহণ করা ভালো।
আঁশযুক্ত খাবার সহ যেমন ডাল, খোসা আলু, বাদামি চাল, বাদাম এবং ফলমূল পরীক্ষা ক্ষুধা কম অনুভূত হয় এবং শারীরিক আর্দ্র থাকে। সেলাির সময় খেজুর বা কলা মান পূরণের চাহিদা পূরণ করা হয়।
সেহরিতি কর কিন্তু ভারী নয়, এমন খাবার ব্যবস্থাী। দুগ্ধ খাবার, ডিম, সালাদ, ফলমূল, স্যুপ, অলিভ অলে রান্না করা সবজি, হোলগ্রেইন বা পূর্ণাঙ্গ শস্যের রুটি এবং অন্তর্বর্তীর মতো শার্করা খাবার এর অন্তর্ভুক্ত। এই ধরনের ডাক্তারকে শক্তি প্রদান করে সঞ্চার করে এবং রক্তদিনের জন্য।
সেপটি পানি পান করা উচিত এবং পাক ক্যাহর খাবার ওফে যুক্ত পানীয় পরিহার করা গুরুত্বপূর্ণ। পানি করে পানি-শূন্যতা এবং তৃষ্ণা নিয়ন্ত্রণে থাকে। সেহরির শেষ গানটি আধা ঘণ্টা আগে আলোচনা করতে হবে।
ইফতারে সুষম ও ক্ষমতা কর খাবার গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। রোজা ভাঙ্গার সময় পানি ও খেজুর দিয়ে শুরু করা উচিত, যা শরীর শক্তি ও পানিঘাটি পূরণ করে। স্যুপ বালাইট খাবার যেমন ডাল, শিম বা মটরশুঁটি দিয়ে তৈরি খাবার গ্রহণ করা ভালো। এ ধরনের খাবার সমন্বয় যোগায়।
আমাদের দেশের ইফতারেকল ভাজাপোড়া করা হয়, যা ভাগের জন্য মোটেও ভাল নয়। সীমাতিরিক্ত জাতিগত খাবার পরিহার করা উচিত। ইফতারে পেট ঠাণ্ডা বাবদ এমন খাবার যেমন দুধচিড়া, দই-চিড়া মুড়ি পরীক্ষা পদ্ধতি। বারবার পেটঠাণ্ডাও একই সাথে হজম সাহায্য করে।
পেটের সমস্যা এড়াতে ডাবের পানি, তোকমা, ইসবগুল ও তাজা ফলের রস এ সময়ে সাহায্য করে। ইফতারের পর মল চা, কফি বা কোল পানীয় এ পান করা উচিত।
আমদের মধ্যে অনেক মানুষেরই ইফতারে সরবত রাজনীতির অভ্যাস আছে। ক্ষমতা এই সরবত চাপ দিয়ে থাকে। বারবার চিনি বদলে মধু ব্যবহার করে সরবত বানালে তা স্বাস্থ্যের আরও পরামর্শ করা হবে। ( মধুর মাধ্যমিতা সম্পর্কে জানুন )
আরও, ফর্সা বিভিন্ন ধরনের খাবার যেমন ইস্তকসমৃদ্ধ খাবার, আঁশসমৃদ্ধ সবজি-ফলমূল, দুগ্ধজাত খাবার, প্রোটিনসমৃদ্ধ মাছ-মাংস বা ডিমের ভার্সাম্য আলোচনা করা উচিত। খাবারের জন্য ডাক্তারকে ভালো করতে হবে এবং চিকিত্সকের মতো শরীরে শরীর থাকবে পরের রোজায় বজায় রাখার জন্য এবং সুস্থ থাকবে।
সেহরি ইফতারের পর আসে রাতের ও খাবারের পর্ব। রাতের পরিমিত খাবার গ্রহনের জন্য এ টিপসগুলো অনুসরণ করতে পারেন:
সব বিকল্প, রাতের খাবারের প্রস্তাবনা চাহিদা মেটানোর সাথেও হজমের সুবিধার্থে এবং জল শান্তি উপভোগ করা উচিত। স্বপ্ন করে রাতের কোনো অস্তি হয়
রমজানে নীতি পালন এবং সঠিকভাবে রোজা করতে কিছু দেখাতে দেখা উচিত। এখানে এমন কিছু খাবার দেওয়া উচিত যা রমজানে এড়ানো উচিত:
সদস্য রমজান মহোদয় একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারণ বজায় রাখা ও থাকার জন্য এখানে কিছু পরামর্শ দেওয়া হল:
মনে রাখবেন, প্রত্যেকের শারীরিক গঠন এবং একজন ব্যক্তির জন্য ভাল কাজ করে, তা অন্যের জন্য ভাল কাজ নাও করতে পারে। রমজানের সময় আপনার জন্য সঠিক খাদ্য তালিকা জানাতে সর্বদা একজন স্বাস্থ্য প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
রমজান মাস শুধু আত্মিক শুদ্ধি ও ইবাদতের মাস নয়, সম্পূর্ণ সঠিক খাদ্যাভ্যাস এক অনন্য সুযোগ। কিন্তু রমজানে সঠিক খাদ্যাভাস অনুসরণ না করার ফলে পেটের সমস্যা, আলসার, মাথাব্যথা, থাকে থাকে, অ্যাসিডিটি সহ সমস্যায় ভুগে। আরও অনেক কিছুরও দেখা যায়।
কি করনীয়? সুষম খাদ্য গ্রহণ, পর্যাপ্ত পানি, এবং সঠিক ঘুমের অভ্যাস আমাদের রোজা পালন সহজ এবং স্বাস্থ্যকর করে। আশা করছি এই ব্লগ আমরা যে খাদ্যাভাস নিয়ে আলোচনা করেছি তা অনুসরণ করে আপনি রমজান কোম্পানী ও কর্মক্ষম করতে পারবেন।
রমজান মুবারক!
তথ্যসূত্র:
মন্তব্য দেখানোর আগে অনুমোদিত হবে.